পোস্টগুলি

জুন, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভারত-বাংলাদেশ তিস্তাচুক্তি বিষয়ক আলোচনার প্রেক্ষাপট ও গতিবিধি

হিমালয়ের ৭ , ২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত চিতামু হ্রদ থেকে উৎপন্ন হয়ে ভারতের সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তিস্তা নদীটি। নীলফামারি জেলার খড়িবাড়ি সীমান্ত এ লাকা দিয়ে এদেশে প্রবেশ করে আরো চারটি জেলার (লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা) উপর দিয়ে তিস্তা নামেই প্রবাহিত হওয়ার পর চিলমারী নদী বন্দরেরর দক্ষিণে এসে ব্রহ্মপুত্র নদের সঙ্গে মিলিত হয়। যদিও অষ্টাদশ শতকের আগে নদীটি বিভিন্ন নদীপ্রবাহের মাধ্যমে গঙ্গা নদীতে এসে মিলিত হতো। তিস্তা নদীর সর্বমোট দৈর্ঘ্য ৩১৫ কিমি । এর মধ্যে ১১৫ কি লো মি টার বাংলাদে শে আর ২০০ কিলোমিটার ভারতে অবস্থিত। এই নদীটি ভারতের সিকিম রাজ্যের প্রধান নদী। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি বিভাগেরও প্রধান নদী হিসেবে বিবেচিত হয় এই তিস্তা। আবার বাংলাদেশেরও অন্যতম প্রধান নদীগুলোর একটি তিস্তা নদী। এ নদীর মাসিক গড় পানি অপসারণের পরিমাণ ২ , ৪৩০ কিউ সে ক । দুই দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত এই নদীটির পানি কোন দেশ কতটা পাবে তা নিয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো বোঝাপড়া হয়নি। এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি এখনো স্বাক্ষরের অপেক্ষায়। নদীভিত্তিক সেচ ...