পোস্টগুলি

2021 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্কুলগুলো খুলে দিয়ে স্বাস্থ্যবিধির শিক্ষা দেয়া উচিৎ

ছবি
স্কুলসহ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ বছর ঘুরে এলো, করোনা নামের জুজুর ভয়ে। রোগব্যাধি হয়, ভালোও হয়, তাই বলে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়ার নজির স্মরণকালের ইতিহাসে নেই। তবুও বন্ধ হলো, বন্ধ হয়েই রইল, কেউ যেন খোলার কথা বলে না। আসলে বাস্তবতা ভিন্ন - এই গবেষণা রিপোর্ট তাই প্রমাণ করছে। ক্লিক লিংক গণস্বাক্ষরতা অভিযান পরিচালিত এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে ৭৫% শিক্ষার্থী চায় দ্রুত ক্লাসে ফিরে যেতে। স্কুল খুলে দেয়ার পক্ষে ৭৬ শতাংশ অভিভাবক ও ৭৩ শতাংশ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাও। ৫৮ শতাংশ শিক্ষক ও ৫২ শতাংশ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে স্কুল খোলার পক্ষে মত দিয়েছেন। ৮০ শতাংশ এনজিও কর্মকর্তা একই মত দিয়েছেন। আমার ব্যক্তিগত একটা পর্যবেক্ষণ হচ্ছে - বেশির ভাগ শিশু স্কুলে যাওয়ার চেয়ে বেশি স্বাস্থ্যঝুকিতে পড়েছে। আর আমার মত হলো- এই শিশুরা যেহেতু বেড়ে উঠছেই এদের শিক্ষার পরিবেশের মধ্যে বেড়ে ওঠার ব্যবস্থা করাই উচিত। শিক্ষার্থীদের মধ্যে শারীরিক দূরত্ব, মাস্ক-স্যানিটাইজার ব্যবহার, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাসহ স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরিতেও কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে স্কুল।

করোনা হলেও মানুষ বাঁচে, টিকা নিতে গিয়ে মরলো ২৯ জন

ছবি
এ কী বলছে সংবাদপত্র? সংখ্যাটা বেড়ে এখন ২৯ জন। ফাইজারের মতো কোম্পানির টিকা নিয়ে এ অবস্থা। চিন্তাটা করে দেখুন বেক্সিমকোর টিকা এদেশের মানুষকে দিলে কী না হতে পারে? করোনা হবে, চিকিৎসা চলবে, ভালো হবে বা হবে না। কিন্তু বিশ্ববিখ্যাত ফাইজার কোম্পানির টিকা দিয়ে ২৩ জন মারা গেল, তার ১৩ জন আবার হাসপাতালে। নরওয়ের মতো দেশেই এমনটি ঘটেছে, এদেশে ব্যাপারটা কোন মাত্রায় গিয়ে দাঁড়াবে?

শীতে জনজীবন

ছবি
শীত বাংলাদেশের ষড়ঋতুর পঞ্চম ঋতু। পৌষ এবং মাঘ মাস মিলে শীতকাল। শীতকালে এদেশের জনজীবনে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়... মডেলঃ বোস্তান শীতে খেজুরের রস বিক্রি সাধারণ চিত্র এদেশের নিম্ন আয়ের মানুষদের উষ্ণতার সন্ধান শীতে ভোগান্তি শীতে যানচলাচল এবারে শীতনিবারণের প্রচেষ্টা- শীত এলেই এদেশে বাহারি পিঠার আয়োজন করা হয়। নিম্নবিত্ত থেকে শুরু করে সকল শ্রেণীপেশার মানুষই পিঠা খেতে পছন্দ করে এবং আয়োজন করে। ফ্যাশন সচেতন মানুষ শীতে পোশাকে পরিবর্তন আনে। আর সময়ের প্রয়োজনে পোষাকে ভিন্নতা আনে সবাই। শীতার্ত নিম্ন আয়ের মানুষদের পাশে দাড়াতেও দেখা যায় অনেককে। তাছাড়া কম মূল্যের পোশাক বিক্রিরও ধূম পড়ে যায় ফুটপাথসহ বিভিন্ন স্থানে।

বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন ব্যাংক, যেগুলো আজো টিকে আছে স্বমহিমায়

ছবি
  ব্যাংকিং ইতিহাসের শুরুটা হয়েছিল সেই খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ সালের দিকে। যদিও বলা হয়ে থাকে মূদ্রার প্রচলনের ইতিহাসের সাথে সাথেই সূত্রপাত ব্যাংকিং ইতিহাসের। আর মূদ্রা আবিষ্কারের নিদর্শন পাওয়া যায় খ্রিষ্টপূর্ব ৯০০০ সালের দিকে। ব্যবসায়ী ও কৃষকদের জন্য প্রাচীনকালেই শস্যের ওপর ঋণ দেওয়া শুরু হয়, আর এভাবেই তৈরি হয় ব্যাংকিংয়ের ইতিহাস। প্রথমে আসিরিয়া ও ব্যবিলনিয়া, আর তার পরপরই প্রাচীন গ্রীস ও রোমান সাম্রাজ্যে প্রথম ব্যাংকিংয়ের প্রচলন হয়। উপাসনালয়কে কেন্দ্র করে ঋণ দেওয়া শুরু হয়। তখন ধর্মযাজকরা ব্যবসায়ীদের ঋণ দিতো আর মুনাফা যেতো জনহিতকর কাজে।  কাছাকাছি সময়ের ভারত ও চীনের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনেও আর্থিক ঋণ কার্যক্রমের নিদর্শন পাওয়া যায়। প্রাচীন ভারতে বৈদিক আমলে (খ্রিষ্টপূর্ব ১৭৫০ সাল থেকে শুরু) ঋণ দেয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে মৌর্য রাজত্বকালে (খ্রিষ্টপূর্ব ৩২১ থেকে ১৮৫) আদেশা নামে একটি জিনিস ব্যবহৃত হতো, যার ভিত্তিতে কাউকে অর্থ দেয়া হতো যা এখনকার বিল অব এক্সচেঞ্জের সঙ্গে মিলে যায়। প্রাচীন চীনে কিন রাজত্বকালে(খ্রিষ্টপূর্ব ২২১ থেকে ২০৬) বিভিন্ন মানের মূদ্রার প্রচলন হয়। যা চীনজুড়ে ব্যবসা বা...