বিশ্বকবির জীবন ও সাহিত্য


বাংলা ১৩৪৮ সালের ২২ শ্রাবণ পার্থিব জগতের মায়া কাটিয়ে পরপারে পাড়ি জমান বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। 



এই সেই জোড়াসাকোঁর ঠাকুরবাড়ি (বর্তমানে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষাপ্রাঙ্গন)
  
১৪১৯ বঙ্গাব্দের ২২ শ্রাবণ কবিগুরুর ৭১তম প্রয়াণ দিবসে  কালজয়ী এই মহাপুরুষের স্মরণে দেয়া হয় এই পোস্টটি।


 স্ত্রী ভবতারিণীর (মৃণালিনী দেবী) সঙ্গে সদ্যোবিবাহিত রবীন্দ্রণাথ ঠাকুর



১৯১২ সালে লন্ডনের হ্যাম্পস্টেডে রবীন্দ্রনাথ








 কবিগুরুর শেষজীবনে (১৯৩০)





কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়ি, এখানে জীবনের একটা দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন কবি।

  এখানে কবিগুরু  বেশকিছু লেখালেখি করেছেন। এখানেই রচনা করেছেন নোবেলজয়ী গীতাঞ্জলি।       









একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম বাঙালি হিসেবে নোবেল পুরস্কার জয় করেনতার গীতাঞ্জলী কাব্যের ইংরেজি অনুবাদের পর এ সাহিত্যের জন্য ১৯১৩ সালে সুইডিশ একাডেমি তাঁকে নোবেল সাহিত্য পুরস্কারে সম্মানিত করে






ইংরেজিতে অনূদিত গীতাঞ্জলি বইয়ের মোড়ক     















 


















 পাঠরত কবি





















আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ

 মহাত্মা গান্ধী ও কস্তুরবা গান্ধী রবীন্দ্রনাথের আমন্ত্রণে শান্তিনিকেতনে


 ফটোগ্রাফ


গার্ডিয়ানের ক্যামেরায় রবীন্দ্রনাথ



পেইন্টিং



কবিগুরুর স্বাক্ষর
 
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা ভাষায় প্রচুর নতুন শব্দ যোগ করে সমৃদ্ধ করেছেন এর সম্ভারকেসমাজ সংস্কারক হিসেবেও তার অবদান অনস্বীকার্য

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

আমার কথা ভালো লাগবে এমন নাও হতে পারে
ভালো না লাগলে কী ও কেন ভালো লাগেনি
উল্লেখ করে কমেন্ট করুন

আর ভালো লাগলে তো জানাতেই পারেন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ক্যাপ্টেন মাজেদের ফাঁসি হলো, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় একটা অগ্রগতি

বাংলাদেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা

বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন ব্যাংক, যেগুলো আজো টিকে আছে স্বমহিমায়