বাংলাদেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা

১৪ জুলাই ২০১২, শুরু

বাংলাদেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা এই পোস্টের বিষয়বস্তু


বিভিন্ন পেশা ও বৃত্তি জীবিকা নির্বাহের জন্য এদেশের জনগণ যেসব পেশা ও বৃত্তির সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করে, তা-ই তুলে আনার লক্ষ্য নিয়ে এই পোস্টটি শুরু করছি। পেশা ও বৃত্তিগুলোর বিবরণ, তথ্য, ছবি, ওয়েবলিংক ও সংশ্লিষ্টদের কথা তুলে আনার চেষ্টা করবো এতে.......................

বিভিন্ন পেশাজীবি যারা এই আলোচনার অংশ-  

কৃষক 
কৃষক কৃষিকাজ করে ফসল ফলান এবং গৃহপালিত পশুপাখি লালন পালন করে মানুষের জন্য খাদ্য উৎপাদন করেন। যাদের নিজের জমি আছে এবং নিজে কৃষি উৎপাদনে কাজ করেন, তারা বাদেও, যারা অন্যের জমি বর্গা চাষ করেন এমনকি যারা অন্যের ক্ষেতে কৃষি শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন, তারা সবাই কৃষক হিসেবে পরিচিত।
আবহমান কাল থেকে রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে আমাদের খাদ্যের যোগানদাতার দায়িত্বটি পালন করলেও, আজও কৃষকরা পায়নি তাদের ন্যায্য অধিকার। সুদ, মহাজন, মধ্যস্বত্ত্বভোগী ফড়িয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ের সরকারগুলোর কৃষকদের  দাবিদাওয়ার প্রতি অবহেলা, তার ওপর ফি বছর বন্যা-খরার মতো দুর্যোগ- কৃষকদেরকে দিন দিন গরীব থেকে আরো গরীব বানিয়েছে। তারপরও প্রতি বছর নতুন আশায় বুক বাধে কৃষক।

গ্যালারি
তার ওপর কৃষক তার কষ্টে ফলানো ফসলের দাম পায়না। ভরা মৌসুমে অবস্থা দাড়ায় এমন যে, শ্রমিকের মজুরি যায় বেড়ে, আর ফসলের দাম যায় অস্বাভাবিক হারে কমে। কৃষি শ্রমিকের মজুরি যোগাড় করতে কৃষককে স্বল্প দামে ফসল বিক্রিতে বাধ্য হতে হয়। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই ফড়িয়া ও মজুদদারদের সংগৃহীত ফসল বেশি দামে তাদেরই কিনতে হয় খাদ্যের সংস্থান করতে।

কামার  
লোহা পুড়িয়ে পিটিয়ে দা-বটি-কাস্তে, কুড়াল, কোদালসহ নানা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বানিয়ে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে কামার। কামারের কাজ যেখানে করা হয় তাকে বলা হয় কামারশালা।




-কুমার 
মাটি দিয়ে হাড়ি-পাতিল, খেলনা, ঘর সাজানোর সামগ্রীসহ প্রয়োজনীয় নানা জিনিস বানান কুমার।
হাড়ি-পাতিল ছাড়াও পুতুলসহ হিন্দুদের পূজার প্রতিমা তৈরিতে কাজে আসেন এই কুমার বা মৃৎশিল্পীরাই।  যদিও চারুকলার সিরামিকস পড়াশুনো করে এখন অনেকেই মৃৎশিল্পী হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি নিয়ে আসছেন পেশায়।






জেলে 
সাগর থেকে শুরু করে নদ-নদী-খাল-বিল-পুকুর-ডোবাসহ বিভিন্ন জলাশয়ে মাছ ধরে বিক্রি করে সংসার চালায় একজন জেলে। জাল দিয়ে মাছ ধরার জন্য তাদেরকে জেলে বলা হয়।


 এখনকার জেলে ও মৎস্যজীবীরা এখন কার্ডধারী। তাদের এখন অনেক আইন জানতে হয়। কখন কোন মাছ ধরা যাবে না, বিক্রি করা যাবে না, মজুদ করা যাবে না। কোনো কোনো সময় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় নিবন্ধিত জেলেদের দেয়া হচ্ছে প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় নানান সুবিধা।


মাঝি 
সাগর-নদী-জলাশয়ে নৌকা চালিয়ে যাত্রী-পণ্য পরিবহন যার কাজ তিনি হলেন একজন মাঝি। 
উইকিপিডিয়াতে আমার শুরু করা পেজ এর লিংক


কুলি  
যারা অন্যের জিনিস মাথায় করে টেনে দিয়ে পয়সা উপার্জন করেন, তাদেরকে কুলি বলা হয়।






















নাপিত  
নাপিত অন্যের চুল-দাড়ি কেটে দিয়ে পুরুষের মুখশ্রী ধরে রাখতে সহায়তা করেন। এ কারণে নাপিতদেরকে নরসুন্দরও বলা হয়। যেখানে চুল কাটা ও শেভের কাজগুলো করা হয় তাকে সেলুন বা মেনস পার্লার বলা হয়। তবে বাংলার গ্রামগঞ্জে এখনো গাছের তলায় চেয়ার বা টুল নিয়ে বসে তার কাজ করে যান নরসুন্দর। আগের দিনে এই শেভে শান দেওয়ার উপযোগী ক্ষুর ব্যবহার করা হলেও এখন গ্রামের নাপিতও ক্ষুরের বদলে ব্যবহার করেন ব্লেড। গত ১০ বছরের মধ্যে এই বিষয়টিতে বেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।


তাঁতী  
তাঁতী হচ্ছেন যিনি তাঁত দিয়ে কাপড় বুনে জীবিকা নির্বাহ করেন। ইদানিং অত্যাধুনিক টেক্সটাইল মিলের উৎকর্ষের সাথে সাথে তাঁতে কাপড় বুননের প্রয়োজনীয়তা ও উপযোগিতা কমে আসলেও এখনো বাংলার গ্রামে গঞ্জে রয়ে গেছে কিছু তাঁত, এখনো গ্রাম বাংলার অনেক তাঁতী পরিবার লুঙ্গী, গামছা ও মোটা কাপড় বুনে বাজারে বিক্রি করে।

এছাড়া কুমিল্লার খাদি, উপজাতীয়দের নিজস্ব কিছু পোষাকসহ আরো কিছু কাপড়ের বিশেষত্বই হচ্ছে এগুলো হাতে তৈরি।


ধোপা 
ধোপারা হচ্ছেন সমাজের সেই অংশ যারা অন্যের কাপড়চোপড় পরিষ্কার করে ইস্ত্রি করে পরিপাটি করে দিয়ে তার বিনিময়ে টাকা উপার্জন করেন।

মালী  
পরিচর্যার মাধ্যমে বাগানের শোভাবর্ধন হচ্ছে মালীর কাজ। সরকারী বেসরকারি উদ্যোগের বাগান পরিচর্যার কাজে সাধারণত মালী নিয়োগ দেয়া হয়।
 

দোকানদার  
দোকান সাজিয়ে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিকিকিনির ব্যবসা পরিচালনা করেন দোকানদার। দোকানের মালিক এবং কর্মচারী উভয়কেই দোকানদার হিসেবে গণ্য করা হয়। 


পরিবহন শ্রমিক  
যাত্রী ও পণ্য পরিবহনকাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন যানবাহনের শ্রমিকরা এই পর্যায়ে পড়েন। বাস-ট্রাক-ট্রেন-ট্যা্কসি-অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহনের সব ধরনের শ্রমিকই পরিবহন শ্রমিক।




 






গার্মেন্টসকর্মী  
গার্মেন্টস খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রধান অর্থকরী খাতগুলোর অন্যতম। দেশের প্রায় ১৫ থেকে ২০ লাখ মানুষ এই খাতে নিয়োজিত, যাদের সিংহভাগই অতিদরিদ্র অবস্থায় তাদের জীবনযাপন করেন। দেশে জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ে, গার্মেন্টস মালিক থেকে শুরু করে গুটিকয়েক কর্মকর্তা  আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়। কিন্তু তারপরও সামান্য কিছু বেতন-ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে রাজপথে নেমে আসতে হয়, এমনকি জীবনও দিতে হয় গার্মেন্টস কর্মীদের।

শিক্ষক  
শিক্ষক হচ্ছেন যিনি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা দান করেন। জাতি গড়ার এই কারিগরদের একটা অংশ আজো নামমাত্র বেতন-ভাতাদিতে জ্ঞানদানের এই ব্রত পালন করে যাচ্ছেন, বারবার সরকারের দ্বারস্থ হচ্ছেন তাদের দিকে একবার নজর দেয়ার জন্য, কিন্তু বিনিময়ে তারা লাঞ্ছনার বাইরে খুব কমই কিছু পেয়েছেন।




শিক্ষক বিষয়ক আমার শুরু করা উইকিপিডিয়া লিংক- 


















আইনজীবী  
আইন পেশায় চর্চা করে যারা তাদের জীবিকা নির্বাহ করেন তারাই আইনজীবী।আমাদের দেশে ব্যাচেলর অব ল বা এলএলবি পাশ করার পর বার কাউন্সিল সনদ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কৃতকার্যরাই আইনজীবী বা উকিল বা এডভোকেট হিসেবে বিবেচিত।













বিচারক  
বিচারকাজের মহান দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত তারাই বিচারক।



ডাক্তার  
ডাক্তাররা আছেন রোগী আর রোগবালাই নিয়ে। জনগণকে চিকিৎসা প্রদানের মহান ব্রত নিয়ে দায়িত্বে এসে অনেক ডাক্তারই তাদের ব্রত থেকে সরে এসেছেন এবং টাকা বানানোকে জীবনের মহান ব্রত হিসেবে নিয়ে তাদের জীবনযাপন করছেন। দেশে এখনো ডাক্তার স্বল্পতা রয়েছে, তার ওপর দেশের বাইরে রয়েছে ডাক্তারদের পেশাদার কর্মী হিসেবে কর্মসংস্থানের একটা বড় সুযোগ। দেশে তাই অধিক হারে ডাক্তার তৈরি করা গেলে ভবিষ্যতে মানবসম্পদ রপ্তানিতে বড় আয় আসার সুযোগ তৈরি হবে। অথচ দেশের মেডিকেল কলেজগুলোতে যত সংখ্যক শিক্ষার্থী ডাক্তার হয়ে বের হন, তার চেয়ে দেশের চাহিদাই থাকে বেশি।
আশার কথা হলো, দেশে নতুন ছয়টি সরকারি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যা থেকে আমাদের দেশে আরো বেশিসংখ্যক ডাক্তার বের হবে।
অন্যদিকে দেশে বেশ কিছু প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ হয়েছে, যেগুলো থেকেও নতুন ডাক্তার বের হওয়ার আশাবাদ থাকায় সুখের কথাই হওয়ার কথা ছিল এটি। কিন্তু নিতান্তই পরিতাপের বিষয় এই যে, প্রাইভেট মেডিকেল কলেজগুলির সিংহভাগই মেডিকেল কলেজ করার আবশ্যিক শর্তগুলো পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় সেগুলি এখন দেশের প্রচুর মেধাবী ছাত্রের জীবন ধ্বংসের কারণ হয়েছে।



 ডাক্তার বিষয়ক উইকিপিডিয়া লিংক-





নার্স  
নার্স বা সেবিকা বা সেবকরা চিকিৎসাধীন রোগীদের দেখাশোনার দায়িত্ব পালন করেন। উন্নত বিশ্বে ডাক্তারদের চাইতে নার্সরা বেশি আয় করেন, এমন একটি কথা প্রচলিত থাকলেও আমাদের দেশে ডাক্তারদের সঙ্গে নার্সদের আয়ের তুলনা করাই দুষ্কর। দেশের নার্সদের একটা অংশ প্রাইভেট হাসপাতালের কল্যাণে ইদানিং বেশ ভালো আয় করার সুবিধা পেলেও একটা বড় অংশ মানবেতর জীবনযাপন করেন। তবে দেশের বাইরে বাংলাদেশের নার্সদের বেশ কদর রয়েছে। এ বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার অধিকতর সুযোগ দেশের জন্য বড় রকমের সুফল বয়ে আনতে পারে।

 
 নার্স বিষয়ক উইকিপিডিয়া লিংক-
Nurse

সাংবাদিক 
সংবাদ প্রতিবেদন ও সম্পাদনার কাজে নিয়োজিতদের সাধারণভাবে সাংবাদিক বলা হয়। দেশের সংবাদ মাধ্যমের উৎকর্ষের এই সময়ে এসে এ পেশায় নিয়োজিতের সংখ্যাও এখন খুব কম নয়। তার ওপর এই গণমাধ্যমগুলোর বিভিন্ন কারিগরি সহায়তার জন্য নিয়োজিত রয়েছেন আরো অনেক গণমাধ্যমকর্মী।
কিন্তু আমাদের দেশের সাংবাদিকতা পেশায় আসতে আইন পেশাজীবীদের মতো কোনো সনদ বা মানদন্ডের ব্যবস্থা তো হয়ইনি, বরং স্নাতক পর্যন্তও যাদের পড়াশোনা নেই তাদের বাদ দিলেও এই পেশায় কর্মরতদের অর্ধেকের বেশি বাদ পড়ে যাবে। কিন্তু এমন কোনো উদ্যোগ এদেশে নিতে পারার কোনো সম্ভাবনাও আর দেখা যাচ্ছে না। বরং, সাংবাদিকতায় বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি নিয়ে সাংবাদিকতা করা অনেকের মধ্যেই ইস্যুটি এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখেছি, এমনকি তাকেই বলতে শুনেছি- এমন কথা বললে আর কাজ করে খেতে হবে না।


 সাংবাদিক বিষয়ক উইকিপিডিয়া লিংক-
Journalist



ইমাম  
দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে থাকা সরকারি হিসেবে আড়াই লক্ষাধিক মসজিদে ইমাম-পেশ ইমাম মিলিয়ে তিন লক্ষাধিক ইমাম থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়। ইমামতি করেই তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবনধারণ করেন তাদের বেশিরভাগই।


মুয়াজ্জিন  
মুয়াজ্জিন হচ্ছেন যিনি আজান দেন। দেশের মসজিদের হিসেবে ২-৩ লাখ মসজিদে মুয়াজ্জিন সংখ্যাও কাছাকাছি হওয়ারই কথা। তবে দেশের অনেক মসজিদেই ইমামই আজান দেন এবং আলাদা করে মুয়াজ্জিন নিযুক্ত করা নেই।


মুয়াজ্জিন বিষয়ক উইকিপিডিয়া লিংক-


দিনমজুর  
সারাদিন কাজ করে সন্ধ্যায় মজুরি নিয়ে খাবারসহ প্রয়োজনীয় সওদা করে নিয়ে বাড়ি ফেরা। রাতে খেয়ে ঘুম আর সকাল হলেই আবারও.....। এই রুটিনে দিন কাটে একজন দিনমজুরের। কৃষিকাজে নিয়োজিত ক্ষেতমজুর, নির্মাণ শ্রমিক থেকে শুরু করে বিভিন্ন খাতেই দিনমজুর হিসেবে কাজ করেন দেশের একটা বড় অংশ।




রিকশাচালক  
বাংলাদেশের একটা বড় জনগোষ্ঠী রিকশা চালিয়ে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। রিকশা চালিয়ে যারা জীবন চালান তারা রিকশাচালক বা রিকশাওয়ালা হিসেবে পরিচিত।
এই শ্রেণী কতটা নিপীড়িত, অবহেলিত আর লাঞ্ছিত তার ধারণা পাবেন এই রিপোর্টে, যা বলছে- প্রতিদিন গড়ে কোটি টাকা চাঁদা তোলা হচ্ছে শুধু রিকশা থেকে।

ফেরিওয়ালা 
বাদাম, ঝালমুড়ি, আইসক্রীম, হাওয়াই মিঠাই ছুড়ি-কাচিসহ বিভিন্ন পণ্য যারা ফেরি করে বিক্রি করেন তারা ফেরিওয়ালা হিসেবে পরিচিত।
মুচি
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য নিয়ে কাজ করে মুচি। জুতা সেলাই, সারাই, পলিশসহ বিভিন্ন কাজগুলো করে দেয় মুচি।



এছাড়াও চিত্রশিল্পী, সঙ্গীতশিল্পী, অভিনেতা, উপস্থাপক, তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, মার্কেটিং পেশাদার, ব্যাংকারসহ অনেকেই আসতে পারেন এ আলোচনায়।

এই ব্লগে আপনার পেশা সম্পর্কে আপনি লিখুন.............................

লিখতে পারেন বা শেয়ার করতে পারেন কোনো পেশাসংশ্লিষ্ট ছবি, ভিডিও ও ওয়েবলিংক

এই ব্লগটি বিভিন্ন পেশার বিস্তারিত বিষয়ে নিয়মিতই আপডেট করা হবে এবং পাঠকদের অংশগ্রহণে...
যোগাযোগ করতে পারেন
একরামুল হক সুমন
Akramul Hoque Suman
akramulsuman@gmail.com
+8801712946462 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ক্যাপ্টেন মাজেদের ফাঁসি হলো, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় একটা অগ্রগতি

বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন ব্যাংক, যেগুলো আজো টিকে আছে স্বমহিমায়